কয়েকশো কোটি ভ্রুন রে পিছে ফেলে মায়ের জঠরে জায়গা নিশ্চিত করতে পারি, চারিদিকে ঘোর অন্ধকার থাকলেও সুখেই থাকি আমরা , ১০ টা মাস যেতে না যেতেই সহ্য হয় না আমাদের সুখে থাকলে ভুতে কিলায় আমার আমরা তখন করি হাত পা ছুড়াছুড়ি, কষ্ট কেমন হয় তা সেই মা একমাত্র জানে, কারু কপাল ভাল হলে নরমাল ডেলিভারি এখন যা দেখা যায় কিছু হারামি ডাক্তার মিলে আমাদের সেই নিরাপদ আশ্রয়টা ছুরি দিয়ে ফেড়ে বের করে আনে মাত্র কয়টা টাকার আশায়, বের হয়েই পড়ি বিপদে আগে তো ভিতরের অর্গান গুলির তেমন কোন কাজ ই ছিল না তেমন সব মায়ের উপর দিয়ে চালিয়ে গেছি, বাচার জন্য আমাদের শ্বাস নেয়া দরকার পারি না , দারুন কস্ট হয় মনে হল সব এরই মাঝে অন্ধকার হয়ে যাবে , এই ভিতরেই সেই সাদা এপ্রন পরা কয় হারামির মধ্য মায়েরই মত দেখতে একজন পিঠে কয়টা ছাপড় দিলে ফুস ফুস নামক যন্ত্রটা কাজ করা শুরু করতেই বুক ভাঙ্গা সেকি যন্ত্রনা হয় আমাদের, আমরা করি গগন বিদারী চিৎকার আর আমাদের আত্মীয়রা হাসে, কেউ কেউ আবার মুখের দিকে না তাকায় পারলে অন্য দিকে তাকায় ছেলে হল না মেয়ে হল। সেদিনের সেই আচরণের সোধ নেয়া হয় নি আজো কারন যখন মনে হয় আমাদের চিৎকারে আমাদের মা একটু শান্তি পেয়েছে , চির অন্ধকার কাটিয়ে সূর্যের এই আলো সহ্য করতে খুবই কষ্ট হইয় সেই সময়টা । তারো ২/৩ বছর থাকি আমরা মায়ের কোলের কাছাকাছি , মাঝে মাঝে বিনা দুঃখে কান্নার অভিনয় ও করি কান্না না পেলেও কাদি মাকে কাছে না পেলে , কেউ যেন আমাদের মাকে খবর দেয় , যেন একটু খেতে পাই কিছু।
ওই থেকেই মনে হয় অভিনয় শুরু বড় হয়ে আমরা মায়ের সাথেও অভিনয় করি ম মিথ্যা বলি ।
যত দিন যাচ্ছে মায়ের থেকে কেবলই দূর হয়ে যাচ্ছি আস্তে আস্তে